➤কিডনি রোগ কি
কিডনি মানবদেহে ফিল্টারের মত কাজ করে। এটি আমাদের দেহ থেকে সমস্ত ক্ষতিকর পদার্থ বের করে দেয়। কিন্তু বিভিন্ন কারণে এই কিডনিতে নানান ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে এবং কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।এ রোগ মারাত্মক পর্যায়ে গেলে মানুষের মৃত্যু ঘটতে পারে। তাই আমাদের এ রোগ সম্পর্কে সর্বদা সচেতন থাকা উচিত।
➤কিডনি রোগের লক্ষণ কি কি?
মানবদেহে কিডনি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কিডনি সমস্যা দেখা দিলে যে সকল লক্ষণ দেখা যায় তা হল :
১.প্রধান লক্ষণ হিসেবে দেখা যায় প্রসাবে সমস্যা হওয়া। প্রসাবে জ্বালাপোড়া দেখা যায়।
২.অনেক সময় প্রসাবের সাথে রক্ত বের হতে দেখা যায়।
৩.মুখ ও হাত পায়ে অস্বাভাবিক ফোলা ভাব দেখা যায়।
৪.কোমর ও পিঠের পিছন সাইডে ব্যথা হয়।
৫.শ্বাসকষ্ট দেখা দিতে পারে।
৬.সব সময় ক্লান্তি ভাব দুর্বল ও কাজে অনীহা দেখা যায়।
৭.বমি বমি ভাব ও বমি হওয়া।
৮.খুদা ঘুম ও ওজন কমে যাওয়া।
সাধারণত কিডনি রোগে এ সকল লক্ষণ দেখা যায়।
➤কিডনি রোগ কেন হয়?
কিডনি আমাদের শরীরের খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ। তবে নানা কারণে কিডনিতে সমস্যা হতে পারে। সাধারণত যে সকল কারণে কিডনি রোগ দেখা যায় তা হল :
১.অনেকের জন্মগতভাবেই কিডনির সমস্যা দেখা দেয় বা অনেকে একটি কিডনি নিয়ে জন্মগ্রহণ করে।
২.দীর্ঘদিন যাবত কোন ওষুধ সেবনের ফলে ও কিডনি রোগ দেখা দেয়। বিশেষ করে যদি কেউ দীর্ঘদিন যাবত ব্যথার ওষুধ সেবন করে থাকে তাহলে সে ক্ষেত্রে তার কিডনি রোগ হওয়ার প্রবণতা অনেক বেড়ে যায়।
৩.কিডনিতে পাথর দেখা গেলে প্রসাবে সমস্যা সৃষ্টি হয় যার ফলে কিডনি নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
৪.বিভিন্ন খাবার খাওয়ার ফলে ও কিডনির সমস্যা দেখা দেয়। যেমন অতিরিক্ত লবণ কিডনির জন্য ক্ষতিকর।
৫.এছাড়া কিছু দীর্ঘস্থায়ী রোগের ফলে ও কিডনির সমস্যা দেখা দিতে পারে যেমন যাদের ডায়াবেটিস বা উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা আছে। দীর্ঘদিন যাবত এই সমস্যা থাকার ফলে কিডনির সমস্যা দেখা দিতে পারে।
সাধারণত এগুলোই কিডনি রোগের প্রধান লক্ষণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
➤কিডনি রোগ প্রতিরোধের উপায় কি?
কিডনি রোগ একটি জটিল রোগ। এবং এ রোগের চিকিৎসাও অনেক ব্যয়বহুল।
যদি কারো দুটি কিডনি নষ্ট হয়ে যায় তাহলে একটি মৃত্যুর কারণ হতে পারে।
তাই আমাদের সবসময় যে বিষয়ের প্রতি সতর্ক থাকতে হবে তা হলো:
১.আমাদের সব সময় পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে।
২.পর্যন্ত বিশ্রাম ও নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে।
৩. কারো ডাইবেটিস বা উচ্চ রক্তচাপ থাকলে তা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
৪.এমন কোন খাদ্য গ্রহণ করা যাবে না যা করলে কিডনির সমস্যা হতে পারে। যেমন অতিরিক্ত লবণ বর্জন করতে হবে।
৫.দীর্ঘদিন যাবত কোন ওষুধ সেবন করা যাবে না যেমন ব্যথার ওষুধ দীর্ঘদিন যাবত সেবন করা যাবে না।
৬.না জেনে আন্দাজে কোন ওষুধ সেবন করা যাবে না।
এছাড়া মাঝে মাঝে আমাদের কিডনি পরীক্ষা করা উচিত
কিডনির কোন সমস্যা দেখা দিলে দ্রুত ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে সম্পূর্ণ সুস্থ হওয়া সম্ভব।
➤চেম্বারের ঠিকানাঃ
হোমিও হেলথ কেয়ার
বাসা নং-২৬, রোড নং-৩ ব্লক-সি, পল্লবী মিরপুর-১২ ঢাকা ১২১৬ বাংলাদেশ।
ডাঃ মাহমুদুল হাসান
D.H.M.S-B.H.B (Dhaka)
Govt Reg No : 32673
➤পরামর্শ ও সেবা পেতে ফোন করুনঃমোবাইলঃ 01714010479
➤কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সমগ্র বাংলাদেশের যে কোন প্রান্ত থেকে ঘরে বসে ঔষধ হাতে পেয়ে যাবেন ।
➤ Online Appointment from the App Install http://surl.li/qmchn
➤ Online Appointment from the Website https://user.besthomeodoctor.com
➤©Email: info@besthomeodoctor.com
#কিডনি #কিডনিরোগ #কিডনিরোগেরলক্ষণ #কিডনিরোগেরকারন #কিডনিরোগেরচিকিৎসা #কিডনীরোগ #কিডনিরোগীরখাবার #কিডনিসমস্যা #কিডনিভালোরাখারউপায় #কিডনিরোগীর #kidney #chronickidneydisease #kidneydisease #kidneys #kidneystones #kidneyfailure #kidneytransplant #kidneyhealth #kidneydiseasesymptoms